লেখক: সাংবাদিক সৈয়দ ফারুক রহমান
ওই সুন্দরী তোমাকে তো আগে কখনোই দেখিনি তুমি যে অপরূপ সুন্দরী এই সৌন্দর্য তো চল্লিশ টি ছেলের সৌন্দর্য নয় এর সৌন্দর্য হলো তোমার চল্লিশ বছরের শেষ সময় জীবন যৌবন যাহাকে দিয়েছো তুমি উজার করে সে তোমাকে কখনো দেখিতে আসিবে না চল্লিশ বছরের পরে । ভেবেছো মনে মনে বারবার সেই চল্লিশ বছরের হাজারো কথা যে কথায় তুমি বলছিলে একদিন মন উজাড় করে প্রেমময় ভালবাসা হাজারো মনে পরলেও তুমি যেতে পারবে না ওই চল্লিশ বছরের মন উজাড় করার কথায়। দিয়েছো মন উজর করে পেয়েছো সেই ভালোবাসা দিন শেষে পেয়েছো শুধু ওহে সুন্দরী তুমি যে সেই কোণঠাসা।
আমি ছদ্মনামি সৈয়দ ফারুক রহমান এর কথা নাই মানিলে একদিন তোমায় মানতে হবে বয়সের সুরে সুরে পাবেনা সুর পাবে না বেখুলতা পাবে না কোন আপনজন শুধুই থাকবে তোমার চারপাশে শত্রু সমান মানুষজন এ কেমন হবে তোমার জীবনের সর্বশেষ ছায়া আমি তো দেখতে চাইনি তোমার জীবনটাকে এমন করে।
মায়ার বাধঁন জালে পড়িছি তাই হৃদয়ে তোমাকে দিয়েছি ঠাঁই চল্লিশ নয় চল্লিশ হাজার বছর তোমারই পাশে থাকতে চেয়েছি এ যেন একটু সময় নয় বছরের পর বছর কেটে যায় শুধু তোমায় মনে পড়ে শুধু মনে পড়ে গো মনে পড়ে এ কেমন করে মনকে বাধা দিব তোমার তরে আমি জানিনা কে এই ক্ষেতের শস্য কেটে নিয়ে যাবে আমারি তরে বলতে খুবই কষ্ট হয় তবুও বলতে হয় তোমারি তরে আমি থাকতে চাই বারবার একই কথা বলে যাই দেখেছি কি নজর ভালোবেসেছি শতবার। পড়েছি তোমারি প্রেমে পড়েছি। তুমি হয়তো পাবে শোয়া খানা ভালোবাসার মানুষ আমি পাবো প্রেম তো করবো না। একখানাও ভালোবাসার মন তো আমার আর কখনো হবে না। হয়েছে তো শুধু তোমারই জন্য আমি যে তোমারি তুমি তা কখনোই বুঝতে চাওনি চেয়েছো শুধু সামাজিকভাবে এক প্রকারের অবহেলা ।থাকো তোমার চল্লিশ বছরের জীবন যৌবনকে ধরে বহু সুন্দরী অবলা।