ঢাকা, শুক্রবার, ১৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, সকাল ৬:৩১
বাংলা বাংলা English English

দেশে করোনায় আক্রান্ত-মৃত্যুর সবশেষ


দেশে সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে দেশে করোনায় মোট মারা গেছেন ২৯ হাজার ৩৭৫ জন। এদিন নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৪১০ জন। সব মিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ২৮ হাজার ৫২৪ জন।

বৃহস্পতিবার (৬ অক্টোবর) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে পাঠানো করোনা বিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

সারা দেশে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৮৮২টি ল্যাবে সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ৩ হাজার ৮০০টি এবং মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৩ হাজার ৮১০টি।

সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ। আগেরদিন ছিল ১৩ দশমিক ৮৬ শতাংশ। এখন পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৬১ শতাংশ।

এর আগে বুধবার (৫ অক্টোবর) ৫৪৯ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়। এদিন মারা যান আরও দুইজন।

 

দেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়ে ২০২০ সালের ৮ মার্চ। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদফতর। সেই বছর সর্বোচ্চ মৃত্যু হয়েছিল ৬৪ জনের।

ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ায় গত বছর জুন থেকে রোগীর সংখ্যা হুহু করে বাড়তে থাকে। ২৮ জুলাই একদিনে সর্বোচ্চ ১৬ হাজার ২৩০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল।

২০২১ সালের ৭ জুলাই প্রথমবারের মতো দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়ে যায়। এর মধ্যে ৫ ও ১০ আগস্ট ২৬৪ জন করে মৃত্যু হয়, যা মহামারির মধ্যে একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু।

এরপর গত ১৩ আগস্ট মৃতের সংখ্যা ২০০ এর নিচে নামা শুরু করে। দীর্ঘদিন শতাধিক থাকার পর গত ২৮ আগস্ট মৃত্যু ১০০ এর নিচে নেমে আসে। ডেল্টার পর করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন আঘাত হানে।

গত ২০ এপ্রিল করোনায় আবারও মৃত্যুর খবর দেয় স্বাস্থ্য অধিদফতর। এরপর টানা ৩০ দিন করোনায় মৃত্যুশূন্য দিন পার করে বাংলাদেশ। সম্প্রতি করোনার চতুর্থ ঢেউ শুরু হলেও পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে ছিল। এখন আবার বাড়তে শুরু করেছে।

 

 

সব খবর