ঢাকা, শুক্রবার, ২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ১৯শে রমজান, ১৪৪৫ হিজরি, সকাল ৭:৩৩
বাংলা বাংলা English English

শুক্রবার কেমন চলল বইমেলা


দিনভর বইমেলায় চলে কেনাবেচার উৎসব। ছবি:

সাপ্তাহিক বন্ধের দিন মানেই বইমেলার স্টল মালিক ও প্রকাশকদের যেন ঈদের দিন।

শুক্রবারও (১৭ ফেব্রুয়ারি) ব্যতিক্রম হয়নি। দিনভর বইমেলায় চলে কেনাবেচার উৎসব।

এদিন বইমেলায় পাঠক-দর্শনার্থীদের উপড়েপড়া ভিড় ছিল। অধিকাংশই ব্যস্ত বই দেখতে, বই কিনতে। তবে অনেকই আবার শুধুই ঘুরেছেন এবং আড্ডা দিয়েছেন।

বইমেলা শুরুর প্রথমদিকে মেলা এতটা জমজমাট না হলেও ধীরে ধীরে মেলা জমে উঠেছে। আর এখনতো মেলায় চলছে উৎসব। লেখক-পাঠক এমনকি দর্শনার্থীদের মহা উৎসব চলছে বইমেলায়।

স্টল মালিকরা বলছেন, আজকে বইমেলা অনেক জমে উঠেছে। গল্প ও উপন্যাস থেকে শুরু করে প্রায় সব ধরনের বই কিনেছেন পাঠকরা। কেউ কেউ বইয়ে পাতা উল্টে চলে গেলেও বই বেচা বিক্রি অনেক ভালো ছিল।

সরেজমিনে দেখা যায়, এদিন অবসর প্রকাশনিতে হুমায়ূন আহমেদের বই এবং থ্রিলার বই বেশি বিক্রি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়েছে ‘মেঘ বলেছে যাব যাব’।

চারুলিপি প্রকাশনিতে রফিকুল ইসলামের সংগ্রহ ও সম্পাদনায় ‘বাণী’ বইটি বেশি বিক্রি হয়েছে। কাকলি প্রকাশনিতে হুমায়ুন আহমেদের ‘শ্রেষ্ঠ মিসির আলি’ বেশি বিক্রি হয়েছে।

ঐতিহ্য প্রকাশনিতে এডিস হ্যামিল্টনের ‘মিথলজি’ বইটি বেশি বিক্রি হয়। অনন্যা প্রকাশনিতে শাহ আলম সাজুর ‘চার গোয়েন্দা মহাবিপদে’ বেশি বিক্রি হয়। এ ছাড়াও ইমদাদুল হক মিলনের ‘যে জীবন আমার ছিল’ ভালো বিক্রি হয়। সময় প্রকাশনিতে জাফর ইকবালের ‘প্রলয়’ এবং আনিসুল হকের ‘ভয়ঙ্কর ভূত’ বেশি বিক্রি হয়।

সব খবর