ঢাকা, মঙ্গলবার, ২৬শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, ১১ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ১১ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, সকাল ১১:৩৪
বাংলা বাংলা English English

মুলত ছয় দফা থেকেই বাংলার মানুষের মধ্যে স্বাধীনতার উন্মেষ আরো জাগ্রত হয় : প্রধানমন্ত্রী


৭ জুন, ২০২৩ : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মুলত ছয় দফা থেকেই বাংলার মানুষের মধ্যে স্বাধীনতার উন্মেষ আরো জাগ্রত হয়।
তিনি বলেন, ‘আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধের বিজয়, সবকিছু অর্জন শ্রমিক নেতা মনু মিয়াসহ শহীদদের রক্তের অক্ষরে লেখা। শহীদের রক্ত কখনো বৃথা যায় না, বৃথা যায়নি।’
জাতীয় সংসদে ঐতিহাসিক ছয় দফা নিয়ে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
জাতীয় সংসদে আজ পয়েন্ট অব অর্ডারে ৬ দফা দিবস নিয়ে আরও বক্তব্য রাখেন সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী, সরকারি দলের সদস্য আমীর হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, শেখ ফজলুল করিম সেলিম ও আবুল কালাম আজাদ এবং জাতীয় পার্টির সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ।
সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী বলেন, ৬ দফার মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা ও মুক্তির মন্ত্রে উজ্জীবিত করেছিলেন।
সরকারি দলের সংসদ সদস্য আমির হোসেন আমু বলেন, ছয় দফা বাঙালি জাতির মুক্তির প্রথম সোপান। এই ছয় দফার মাধ্যমেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ৬ দফা ঘোষণার পর বঙ্গবন্ধু সারা দেশে ৬ দফার পক্ষে জোয়ার তৈরি করেছিলেন। মানুষ বুঝেছিল বঙ্গবন্ধুই তাদের মুক্তিদাতা। মানুষ এই ৬ দফাকে তাদের মুক্তির সনদ, ‘ম্যাগনা কার্টা’ হিসেবে গ্রহণ করেছিল। এই ছয় দফার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়েছিল।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৬ দফার সিঁড়ি বেয়ে ধাপে ধাপে স্বাধীনতার পথে এগিয়েছে বাংলাদেশ। ৬ দফা ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতার লাভের রিহার্সেল। সূত্র: বাসস

সব খবর